Gawa Ghee-150gm

There is no person who is not overcome by the smell of ghee. Ghee enhances the taste of any food manifold. Ghee can be eaten with hot rice, ghee can be used in any cooking. Ghee is made from butter, the main source of which is milk. And milk contains fat. So many are afraid to eat ghee, in case of weight gain or blood pressure. Many of us do not know what happens when we eat ghee or what are the benefits of ghee? So today we will know what are the benefits of ghee; First find out who can eat ghee? How to eat ghee? How much ghee can be eaten every day?

Who can eat ghee?

Many believe that ghee helps raise cholesterol levels in the body. That is not true at all. Rather, ghee is much safer than refined oil. Because the fat present in ghee is directly converted into energy in the body. It does not accumulate in the body like other fats. So eating ghee has no chance of increasing heart disease. Instead, daily consumption of ghee in small amounts helps to reduce the level of bad cholesterol in the blood and increase the level of good cholesterol.Also, those suffering from chronic diseases such as diabetes, obesity etc. can safely eat a spoonful of ghee instead of reducing the amount of food fried in other oil or reducing the consumption of oil.

How to eat ghee?

There are no special rules for eating ghee. But ghee can be used for deep frying anything. Refined oil can be used for lightly fried food, but ghee is best for deep frying. The smoke point of ghee is very high so frying something in it at high temperature does not accumulate any toxic elements in the food. You can also eat a little raw ghee on rice or dal every day. Because ghee has antiviral, antiseptic properties, it provides relief even when the nose is blocked in cold.

How much ghee can be eaten every day? No matter how good ghee tastes, it should not be consumed in excess. Ghee should not be consumed more than 2-3 spoons per day.

What are the benefits of eating ghee?

Ghee Against Cancer:

Antioxidants present in ghee reduce the damaging power of free radicals present in the body and reduce the risk of cancer cell formation by changing the cell structure.

Ghee to increase skin radiance:-

Ghee can regenerate skin cells thereby enhancing the skin’s natural glow and helping to keep the skin healthy. Consuming ghee every morning on an empty stomach increases the glow of the skin and keeps the skin healthy.

Ghee for good eyes:

Ghee is rich in vitamin E. So consuming ghee regularly improves the optic nerve and our eyesight is good.

Anti-inflammatory Ghee:

Ghee is helpful in maintaining normal functions of digestive system, gallbladder and cells. Because the ghee made from the milk of grass-fed cows contains omega three and omega six fats, the digestion process is correct.

Ghee reduces hunger:

Ghee contains omega-3 fatty acids that reduce hunger pangs thereby aiding in weight loss. Many people say that ghee increases appetite due to increasing digestion.

Ghee reduces skin inflammation:

Ghee contains anti-inflammatory properties that help smooth the skin. Also, ghee is great for treating skin inflammation, wounds and burns.

ঘি

ঘি এর ঘ্রানে কাবু হয়নাই এমন মানুষ কোথাও পাওয়া যাবেনা। ঘি যেকোনো খাবারের স্বাদ বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। ঘি গরম ভাতে খাওয়া যায়, ঘি যেকোনো রান্নায় ব্যাবহার করা যায়। ঘি মাখন থেকে তৈরি হয়, যার মুল উৎস দুধ। আর দুধে থাকে ফ্যাট। তাই অনেকেই ঘি খেতে ভয় পায়, যদি ওজন বাড়ে বা ব্লাড প্রেসার বাড়ে। আমরা অনেকেই জানিনা ঘি খেলে কি হয় বা ঘি এর উপকারিতা কি কি? তাই আজ আমরা জানব ঘি এর উপকারিতা কি কি; আগে জেনে নিই ঘি কারা খেতে পারবে? ঘি কিভাবে খেতে হয়? প্রতিদিন কত টুকু ঘি খাওয়া যাবে?

ঘি কারা খেতে পারবে?

অনেকেরই ধারণা ঘি শরীর কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। কথাটা একেবারেই ঠিক নয়। বরং রিফাইন তেলের চেয়ে ঘি অনেক বেশি নিরাপদ। কারণ ঘি-তে যে ফ্যাট উপস্থিত সেই ফ্যাট শরীরে গিয়ে সরাসরি এনার্জিতে পরিণত হয়। অনান্য ফ্যাটের মতো তা শরীরে গিয়ে জমা হয় না। তাই ঘি খেলে হার্টের অসুখ বৃদ্ধির কোনও সম্ভাবনা নেই। বরং রোজ অল্প মাত্রায় ঘি খেলে তা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় ও গুড কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে সাহায্য করে। আবার এছাড়াও যাঁরা ডায়াবেটিস, ওবেসিটি ইত্যাদি ক্রনিক অসুখে আক্রান্ত তাঁরা অন্য তেলে ভাজা খাবারের মাত্রা কমিয়ে বা তেল খাওয়া কমিয়ে তার বদলে একচামচ ঘি নিশ্চিন্তে খেতেই পারেন।

ঘি কিভাবে খেতে হয়?

ঘি খাওয়ার বিশেষ কোন নিয়ম নেই। তবে কোনও কিছু কড়া করে ভাজার ক্ষেত্রে ঘি ব্যাবহার করা যায়। হালকা ভাজা খাবার খেতে হলে সেক্ষেত্রে রিফাইন্ড অয়েলে ব্যবহার করা গেলেও কড়া করে ভেজে খেতে গেলে সেক্ষেত্রে ঘি-ই বেস্ট হবে। ঘিয়ের স্মোক পয়েন্ট অনেক বেশি তাই উচ্চ তাপমাত্রায় রেখে তাতে কিছু ভাজলে সেই খাবারের মধ্যে কোনও বিষাক্ত উপাদান জমা হয় না। এছাড়াও প্রতিদিন অল্প কাঁচা ঘি ভাত বা ডালে ফেলে খেতে পারেন। কারণ ঘিতে অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিসেপটিক উপাদান থাকায় সর্দিতে নাক বন্ধ হলে নাকে লাগালেও আরাম মেলে।

প্রতিদিন কত টুকু ঘি খাওয়া যাবে?

ঘি যতোই ভালো লাগুক না কেন, অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া যাবে না। প্রতিদিন ২-৩ চামচ এর বেশী ঘি খাওয়া উচিত না।

ঘি খাওয়ার উপকারিতা কি কি?

 ক্যান্সার প্রতিরধে ঘি:

ঘি এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে উপস্থিত ফ্রি রেডিকালদের ক্ষতি করার ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয় এবং কোষের বিন্যাসে পরিবর্তন হয়ে ক্যান্সার সেলের জন্ম নেওয়ার আশঙ্কা কমায়।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ঘি:-

ঘি কোষ পুনর্গঠন করাতে পারে ফলে ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ঘি খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে এবং ত্বক ভালো থাকে।

চোখকে ভালো রাখতে ঘি:

ঘি ভিটামিন ই তে ভরপুর। তাই ঘি নিয়মিত খেলে অবটিক নার্ভের উন্নতি ঘটে এবং আমাদের দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে।

প্রদাহরোধী ঘি:

ঘি হজম প্রক্রিয়া, গলব্লাডার ও কোষের স্বাভাবিক কার্যাবলী বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। কারণ ঘাস খেয়ে বেড়ে ওঠা গাভীর দুধ থেকে তৈরি ঘিয়ে মেলে ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স ফ্যাট বা চর্বি ফলে হজম প্রক্রিয়া ঠিক থাকে।

ঘি ক্ষিদে কমায়:

ঘি এর মধ্যে আছে ওমেগা-ত্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা ক্ষিদে পাওয়ার প্রবণতা কমায় ফলে ওজন হ্রাসে সহায়তা হয়। আবার অনেকেই বলে হজম ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে ঘি খিদে বাড়ায়।

 ঘি ত্বকের প্রদাহ কমায়:

ঘি এর মধ্যে আছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা ত্বককে মসৃণ করতে সাহায্য করে। এছারাও, ত্বকের প্রদাহ, ক্ষত এবং পোড়ার দাগ মেটাতেও ঘি দারুন কাজে আসে।